Change font size  -A  A  +A  ++A

যোগ চলছে দূর্গাবাড়ির প্রাঙ্গনে.


ভাগলপুরে দুর্গাবাড়ির শতবার্ষিকীর কার্যসুচিতে সম্মিলিত হলো যোগ; বাকি আছে অনেক অনুষ্ঠান

@news5pm

June 22nd, 2017

ব্যুরো রিপোর্ট/

যদিও ঢাকেতে কাঠি  দেওয়া এখোনো দেরী আছে আগমনীর আগমন বার্তা জানাবার জন্য কিন্তু পূজোর  প্রাস্থুতিতে আয়োজনে মেতে উঠেছে ভাগলপুরের দুর্গাবারি (আর্য ধর্ম প্রচারনী ও হরি সভা). বলে দেওয়া উচিত যে  এবার দূর্গাবাড়ির  পূজোর শতবর্ষ পুরো হচ্ছে, সুতরাং এ বার ভাগলপুরের পুজোতে ব্যপক আয়োজনে মধ্যমনি হবে দুর্গাবাড়ির শতবার্ষিকী উঠ্সভ.

সাজসাজ রব শুরু হয়ে গেছে এই শতবার্ষিকীকে সাফল্যমন্ডিত করতে- বছর ব্যাপি অনুষ্ঠান সুচীর অনুসারে কার্যক্রম ও শুরু হয়ে গেছে এ বছরের শুরু থেকে. আজ বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষ্যে এই শতবার্ষিকী কার্যসুচি অনুসারে দুর্গাবাড়ির প্রাঙ্গনে এক যোগ শিবিরের আয়োজন করা হলো যাতে অংশগ্রহন করলো স্থানীয় মহিলা এবং পুরুষ বর্গ. বাবা রামদেবের পতঞ্জলি যোগ পিঠের এক দক্ষ ট্রেনারের নির্দশনাতে এবং নিরুপমকান্তি পালএর প্রচেষ্টাতে যোগ অনুষ্ঠান সুস্থ ভাবে সম্পন্ন হলো.

বিশ্ব যোগ দিবসে যোগ করতে বাস্ত সকলে দূর্গাবাড়িতে.

 

মনে রাখা উচিত যে পাল মহাশয় বিগত বেশ কিছু দিন যাবত রোজ সকালে ভাগলপুরের  বিশেষ করে গ্যাস অম্বলে কাহিল বাঙালিদের যোগের মাধমে সুস্থ করার দ্যায়িত্ব পালন করে চলেছেন. ওনার অনুসারে এই যোগ অনুষ্ঠান দুর্গাবাড়ির শতবার্ষিকী কার্যসুচিতে সম্মিলিত করে এক আলোড়নের সৃষ্ঠি হয়.

দুর্গাবাড়ির এক সক্রিয় সদস্য, উত্তম দেবনাথের অনুসারে অনুষ্ঠান সুচির পরবর্তী কার্যক্রম হবে সঙ্গীত সন্ধ্যা. এই সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন আগামী 26 জুনের সন্ধ্যা 7 টায় দুর্গাবাড়ির প্রাঙ্গনে রাখা হোয়েছে. কোলকাতার প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী অলোক রায় চৌধুরীর গ্রপু দ্বারা সঙ্গীত পরিবেসনা করা হবে এই সঙ্গীত সন্ধায়.

“বর্ষব্যাপী অনুষ্ঠান সুচীতে রোয়েছে বিভিন্ন স্বাদের অনুষ্ঠান যেটা ভাগলপুরে এক  নতুন ইতিহাসের সৃষ্টি কোরবে,” পৃথিশ রায়, অন্য এক সক্রিয় সদস্য আশা প্রকাশ করে.

এক সময়ে বাঙ্গালার বাইরে ভাগলপুর এক আদর্শ স্থান হিসাবে চিন্হিত ছিলো যা কালক্রমে বাঙালী সমাজের অবক্ষরনের জন্য এক নামগন্ধহীন স্থানে পরিনত হয়. কিন্তু দুর্গাবাড়ির শতবার্ষিকী উঠ্সভ এইবার এক নতুন দিকের সৃষ্টি করবে, মনে করেন রাজীব বন্দপ্যধায়, ভাগলপুরের এক চর্চিত সমাজসেবী.

ওনার অনুসারে এই অনুস্থানের মাধমে এখানকার প্রতিটা বাঙালির হৃদয়ে জাগাবে এক আশার কিরণ, এতে সমাজে সৃষ্ঠি হবে একতা এবং সংহতি. এর সাথে সাথে শহরের পুরাতন অতীহাসিক দূর্গাবাড়ির মত সংস্থান গুলোর সংরক্ষণ ও হবে, যেটার খুব দরকার. “যোগ করে শরীর ঠিক না রাখলে দূর্গাবাড়ির অনুষ্ঠানএর আয়োজন মুশকিল হবে, অনেক কাজ আছে এবার,” বললেন রুমা রায়.


1 Comment

  1. Rajeev Banerjee says:

    বেশ মজার টোন! ভাল হয়েছে.

Leave a Reply

Your email address will not be published.